ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন বড়লেখার দর্জি দোকানীরা
প্রকাশিত হয়েছে : ১:১৭:৫৮,অপরাহ্ন ০৪ জুন ২০১৯
আশফাক জুনেদঃ
ঈদ মানে আনন্দ,ঈদ মানে খুশি, ঈদের আনন্দে নতুন জামা কাপড় থাকবে না তা কী আর হয়!
পবিত্র ঈদ উল ফিতরকে সামনে রেখে নতুন জামা কাপড় তৈরি করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন বড়লেখার দর্জি কারিগররা।
তাদের হাতে যেন মোটেও সময় নেই, কেননা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তৈরি পোশাক সরবরাহ করতে হবে। পছন্দের পোশাক বানাতে দর্জির দোকানগুলোতে ভীড় করছেন সৌখিন ক্রেতারা।
বড়লেখা উপজেলায় বিভিন্ন স্থানে ও মার্কেটে দর্জির কারখানার কারিগররা পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে পোশাক তৈরি করতে ব্যস্ত সময় পার করছে ।
রমজান মাসের প্রথম থেকে বেঁচা-কেনা একটু কম হলেও প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু করে রাত দিন ২৪ ঘন্টা চলছে সেলাইয়ের কাজ।
দর্জিরা কারিগরদের যেন দম ফেলার সময় নেই। কেউ কাপড়ের মাপ নিচ্ছেন, কেউ কাপড় কাটচ্ছেন, কেউ আবার সেলাই করছে, কেউবা ইস্তারী করে অর্ডার বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তৈরি জামা-কাপর সাজিয়ে রাখছেন।
এখন অর্ডার নিলেও অর্ডার নেওয়া কাজ ঈদের আগে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আর এই সব কাজ সময় মত দেওয়ার জন্য দর্জিরা কারিগররা ও অনেক টেইর্লাসেও অতিরিক্ত লোক নিয়োগ করেছে। দোকান গুলোতে যেন নারী পুরুষউভয় পোশাক তৈরি করতে আসছে ক্রেতারা।কারণ রেডিমেইড পোশাক থেকে বানানো পোশাক ভালো হয়। তাই দর্জির দোকান আসা।
বড়লেখার মাহমুদ আহমদ নামের এক ট্রেইলার বিয়ানীবাজার টাইমসকে জানান ঈদ উপলক্ষে প্রচুর অর্ডার আমাদের কাছে এসেছে।কাস্টামারের কাছে সময় মত তার কাপড় পৌছাতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি।দিন রাত কাজ করতে হচ্ছে।
শাহবাজপুর বাজারের দি ইয়ামন টেইলার্সের মালিক জাকির হোসেন বলেন ঈদ আসলে আমাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়।ঈদ উপলক্ষে কাস্টামারেরা নিজেদের পছন্দমত জামা কাপড় তৈরি করতে ট্রেইলারের দোকানে ভীড় জমান।আমরা সাধ্যমত কাস্টামারের চাহিদা মেটাতে চেষ্টা করি।